শালীনতার বিপরীত কোনটি
মেয়েদের ইসলামিক নাম অর্থসহশালীনতার বিপরীত কোনটি যদি আপনার জানা না থাকে তাহলে আপনি চাইলে জেনে নিতে পারেন এই আর্টিকলের মাধ্যমে। শালীনতা হলো একটি মহৎগুণ। যা প্রত্যেক মানুষের মধ্যে থাকা উচিত।
শালীনতা মানুষ কে মহৎ করে তোলে। শালীনতা আমাদের সকল অপকর্ম থেকে বিরত রাখে। শালীনতা যেমন ভালো আছে ঠিক তেমনি খারাপ রয়েছে, শালীতার বিপরীত জিনিসে। আজকের আর্টিকেলের মাধ্যমে আমরা শালীনতার বিপরীত কোনটি সেই সম্পর্কে বিস্তারিত জানবো।
পেজ সূচিপত্র: শালীনতার বিপরীত কোনটি
- শালীনতার বিপরীত কোনটি
- শালীনতা কি
- শালীনতা কেন প্রয়োজন
- শালীনতার ফলাফল
- অশালীনতার ফলাফল
- সমাজে শালীনতার পরিণাম
- সমাজে অশালীনতার পরিণাম
- জীবনের সৌন্দর্যে শালীনতা
- শালীনতার ক্ষতিকর দিক
- লেখকের শেষ মন্তব্য
শালীনতার বিপরীত কোনটি
শালীনতার বিপরীত কোনটি অনেকেই তেমন ভালো করে জানি না। শালীনতা হলো এক মহৎ গুণ। যা মানুষের জীবন কে সুন্দর করে সাজিয়ে দিতে পারে। মানুষ এর সাথে তখনই ভালো আচরণ করতে সক্ষম হয়, যখন সেই লোকটার মধ্যে শালীনতা কাজ করে। শালীনতা শুধু মানুষ কে মহৎই করে থাকে না। শালীনতা মানুষ কে একে অপরের সাথে সুসম্পর্ক গড়ে তুলতে শেখায়।শালীনতা হলো এমন একটি গুণ যা একটি পরিবার কে, সমাজ কে, এমন কি রাষ্ট্র কে পর্যন্ত সৌন্দর্যে মন্ডিত করতে সক্ষম হয়। আমাদের সৌন্দর্য প্রকাশ পায় আমাদের আচরণে, পোশাকে। কারো চেহারা সাদা হলেই যে, অধিক সৌন্দর্যের অধিকারী এই রকম ভাবনা হলো খুবই নিচু মনের। তাই নিজের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করতে চাইলে, বৃদ্ধি করতে হবে নিজের শালীনতার প্রয়োগ।
পৃথিবীতে যেমন ভালো রয়েছে, ঠিক তেমনি আছে খারপ। তাই শালীনতার পাশাপাশি আরো আছে অশালীনতা। যা শালীনতার বিপরীত হিসেবে প্রতিনিধিত্ব করে থাকে। শালীনতা যেমন মানুষ কে শেখায় কিভাবে ভালো ভাবে চলা ফেরা করতে হয়, নিজ আচরণ কে কিভাবে মানুষের ভালো জায়গায় প্রয়োগ করতে, মানুষ এর সাথে কেমন আচরণ করলে খুশি হবে এই সবই শালীনতার অন্তর্ভুক্ত। ঠিক শালীনতার বিপরীত অশালীনতা আমাদের শেখায় কিভাবে একটি সমাজ কে ধ্বংস করতে হয়। কি ভাব মানুষের সাথে খারাপ ব্যবহার করতে হয়।
আরো পড়ুন : তানিসা তাসনিম নামের অর্থ জানুন
এই সব কিছুই হলো অশালীনতার অন্তর্ভুক্ত। তাই নিজেকে সমাজের উপকারের জন্য তৈরি করতে চাইলে, ইসলামের একজন মুমিন বান্দা হতে চাইলে অশালীনতা নিজের থেকে জন্মান্তরে উচ্ছেদ করে প্রতিষ্ঠা করতে হবে শালীনতার গুণ।
শালীনতা কি
শালীনতার বিপরীত কোনটি তা সম্পর্কে আমরা জেনেছি। শালীনতা হলো মানুষের এমন একটি গুণ যা তাকে অন্য মানুষের কাছে একজন সুপ্রিয় ব্যক্তি হিসেবে পরিচয় করে দেয়। শালীনতা মানে হলো মহৎ, সভ্য, সুন্দর, রূচিশীল ইত্যাদি। শালীনতা হলো পোশাক ও আচরণের ধরণ, যার উদ্দেশ্য হলো অপরকে শারীরিক বা যৌন উৎসাহিত করণ করা থেকে বিরত থাকা। তাছাড়া কথা বার্তা আচার আচরণে ও চলা ফেরায় ভদ্র সভ্য ও মার্জিত হওয়াকে হওয়াকেই শালীনতা বলা হয়। সকল গর্ব অহংকার, ঔদ্ধত্য ও অশ্লীতা ত্যাগ করে জীবন আচরণের সকল ক্ষেত্রে ইসলামি নীতি আদর্শের হওয়ার দ্বারা শালীনতা অর্জন করতে পারবেন। শালীনতা হলো ইসলামের অনেক গুরুত্বপূর্ণ একটি দিক। এই শালীনতার পরিধি অনেক ব্যাপক।
আপনি যদি শালীনতা অর্জন করতে যান, তাহলে আপনাকে আগে অশালীনতা ত্যাগ করতে হবে। শালীনতা হলো আমাদের বহু নৈতিক গুণের সমষ্টি। এই গুণ বলে আপনার অশালীনতা থাকা চলবে না। কেননা অশালীনতা থাকলে আপনি নিজ কে কখনো শালীনতার আচ্ছাদনে নিতে পারবেন না। ভদ্রতা, নম্রতা ও সুরূচিশীল লজ্জাশীলতা ইত্যাদি গুণাবলির সমন্বিত রূপের মাধ্যমে আমাদের শালীনতা প্রকাশ পায়। আর এই অশীলতা হলো শালীনতার বিপরীত। গর্ব অহংকার ঔদ্ধত্য কুরূচি ও কুসংস্কার হলো শালীনতা বিরোধী অভ্যাস। এই গুলো থেকে বেঁচে থাকাই হলো শলাীনতার উপায়।
ইসলাম হলো সৌন্দর্যের ধর্ম। এটি সুন্দর সুষ্ঠু ও কুরূচি পূর্ণ জীবন যাপনে উদ্ধুদ্ধ করে থাকে। মার্জিত নম্র পূত ও পবিত্র মানুষ কে গড়ে তোলাই হলো ইসলাম শিক্ষার মূল জিনিস ও অন্যতম একটি উদ্দেশ্য। আর এই লক্ষ্য পূরণ করতে শালীনতার গুরুত্ব অপরিসীম। শালীনতা কে ইসলামী সমাজ ব্যবস্থার মূল ভিত্তি বলা হয়ে থাকে। ইসলামি সকল মানুষ কে নম্র ও ভদ্র, শালীন হওয়ার নির্দেশ প্রদান করে থাকে।
মহান রাব্বুল আলামীন পবিত্র কুরআনুল কারীমের বহু জায়গায় শালীনতা সম্পর্কে অনেক কিছু বলেছেন। যেমন আল্লাহ বলেছেন," অতঃপর তখন তারা সেই বৃক্ষের ফল আস্বাদ করলো, তখন তাদের লজ্জা স্থান প্রকাশিত হয়ে পড়লো এবং তারা তা জান্নাতের পাতা দিয়ে নিজেদের আবৃত করলো।"(সূরা আল আরাফ, আয়াত সংখ্যা ২২)
শালীনতা কেন প্রয়োজন
শালীনতার বিপরীত কোনটি তা আমরা জেনেছি। শালীনতা বলতে আমাদের আচার আচরণে, পোশাক চলা ফেরায় একটা ভদ্রতা অবলম্বন করা। বর্তমান সমাজের দিকে দেখলে বুঝা যায়, মানুষের মধ্যে শালীনতার কতো অভাব। মানুষের এই গুণ গুলোর অভাবে সমাজে অনেক সংঘর্ষ হচ্ছে। সমাজের বিভিন্ন অপরাধের কারন হলো এই শলানীতার অবক্ষয়। সমাজ সংস্করণে মানুষের মধ্যে শালীনতা ভাবটি নিয়ে আসা খুবই জরুরী প্রয়োজন। শালীনতা আমাদের সমাজ কে করতে পারে দূর্নীতি মুক্ত। এটি আমাদের সমাজের পুরো চেহারাটা পাল্টে দিতে পারে।
আমরা যদি আমাদের সমাজের বর্তমান অবস্থা খেয়াল করে দেখি তাহলে দেখবো সমাজের বিভিন্ন মানুষেরা এখন আর নীতি নৈতিকতা মেনে চলে না। তারা নিজেদের মতো করে এখন জীবন যাপন করছে। এখন কার সমাজে আবার কিশোর গ্যাংয়ের জন্ম হয়েছে। এই সবের কারন হলো আমাদের সমাজে এখন আর নীতি নৈতিকতা নেই।
আরো পড়ুন : ছেলেদের ইসলামিক নাম দেখুন
ছেলেরা এখন মেয়েদের যেখানে সেখানে অপমান করছে। এমনকি শিক্ষকরাও তাদের ছাত্রের দ্বারা অপমানিত হয়, হেয় হয়। এর কারন হলো ঐ ছাত্রের মধ্যে কোনো নৈতিকতা নেই, নেই কোনো শালীনতা।
আমাদের সমাজের মেয়েরা এখন দেখবেন তারা নগ্ন পোশাক পড়ে ঘুরে বেড়াচ্ছে। তারা এমন সব পোশাক পড়ে ঘুরে বেড়াচ্ছে, যা অন্য এক পুরুষের মধ্যে যৌন উত্তেজনা তৈরি করতে পারে। আর এই সব পোশাকের জন্যই তারা ধর্ষিত হয়, যৌন হয়রানের শিকার হয়ে থাকে ইত্যাদি। এর প্রধান কারন হলো তারা শালীন ভাবে রাস্তা ঘাটে চলা ফেরা করে না। তারা শালীন ভাবে রাস্তা ঘাটে চলাফেরা না করায় তাদের আজ এই অবস্থা।
একজন ছেলে যখন শালীনতা অবলম্বন করবে৷ তখন তার মধ্যে তা নূর বা আলোর মতো করে ফুটে উঠবে। কোনো শিক্ষকের ছাত্র যখন নৈতিকতা অবলম্বন করে চলবে তখন, তার মধ্যে শালীনতা বোধ জাগবে। যখন রাস্তা ঘাটে তার শিক্ষকের সাথে দেখা হবে তখন সে তার শিক্ষক কে সম্মান করবে। সে যখন বড়দের সামনে দিয়ে যাবে তখন তাদের সবাই স্নেহ করবে, কারণ তারাও বড়দের সম্মান করবে। তাদের শালীনতা বোধ আচরণের জন্য সবাই তাকে অনেক পছন্দ করবে। তার নৈতিকতার জন্য অনেক লোকের সাথে তার সুসম্পর্ক গড়ো উঠবে। তাছাড়া এক জন শালীনতা অবলম্বন কারী ব্যক্তি কে দেখে অন্য আরো লোক জন তা শিখবে৷ এই ভাবে সবার মাঝে নীতি নৈতিকতা ও শালীনতা ছড়িয়ে পড়বে।
আমাদের সমাজের মেয়েদের মাঝে এখন শালীনতা মানে কি তা তারা হয়তো ভালো করে জানেই না। কি ভাবে একজন শালীন মানুষ হওয়া যায় এই বিষয়ে তাদের ধারণাই নেই। আর তাই তো তাদের মধ্যে কোনো শালনতা বোধ কাজ করে না। তারা কেমন নগ্ন পোশাক গুলো পড়ে বাইরে বের হয়। তাদের এই সব পোশাকের জন্য সমাজে প্রচুর অনৈতিকতা ছড়ায়। কিন্তু যখন তারা নিজেদের মাঝে শালীনতা কাজ করাতে পারবে৷ তাদের কথা বার্তায় কিংবা তাদের আচার আচরণে শালীনতা বোধ অবলম্বন করতে পারবে, তখনই সমাজ ভদ্র হওয়ার দিকে অগ্রসর হওয়া শুরু করবে। আমাদের সমাজ কে যদি ভদ্র বানাতে হয় কিংবা সমাজে যদি শান্তি বজায় রাখতে চান, তাহলে আগে মহিলা এবং মেয়েদের কে শালীনতা বোধের মধ্যে আনতে হবে।
তাহলে এক দিকে যেমন নারীরা তাদের আত্ম সম্মান রক্ষা করতে পারবে। ঠিক তেমনি তারা যখন রাস্তা ঘাটে চলা ফেরা করবে, তখন যদি তারা শালীনতা অবলম্বনে চলা ফেরা করে তাহলে তারা ধর্ষণ, যৌন হয়রানি ইত্যাদি অকৃত কাজ গুলোর শিকার হবে না। তাই নারীদের উচিত তাদের পোশাকে, চলা ফেরায়, কথা বার্তায় ইত্যাদি সকল জায়গায় শালীনতা অবলম্বন করা। এতে একটি সুন্দর জীবন নারীরা তৈরি করতে পারবে। প্রকৃত পক্ষে, শালীনতা সবার জন্যই খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কেননা ইসলামে শালীনতা হলো ইমানের একটি শাখা। মহানবি সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন যে ইমানের ৭০ টিরও অধিক শাখা আছে। তার মধ্যে শালীনতাও রয়েছে।
শালীনতার ফলাফল
শালীনতার বিপরীত কোনটি তা সম্পর্কে তো আমরা অবগত হয়েছি। শালীনতা আমাদের কার্য কে মহৎ করে গড়ে তোলে। শালীনতা আমাদের কার্য কলাপের ব্যাপক ভূমিকা ফেলে থাকে। কেন না শালীনতা মানেই তো আমাদের সকল কার্য কলাপ গুলো কে ভদ্র ভাবে চালানো। আমাদের কাজ কর্ম গুলো ইসলামি শরিয়তের নীতি অনুযায়ী চালানো এবং আমাদের পোশাক গুলো কেও আল্লাহর নবি যে ভাবে বলে গিয়েছে, সে ভাবে গড়ে তোলা। তাই আমাদের উচিত আমাদের জীবনে শালীনতার ফসল ফলানো। কেননা এক মাত্র শালীনতাই আমাদের অভিশপ্ত জীবন থেকে মুক্ত করে দিতে পারে।
শালীনতার ফলা ফল খুবই সুন্দর হয়ে থাকে। শালীনতা আমাদের জীবন কে অনেক সুন্দর করে গড়ে তুলে। আমরা যদি আমাদের জীবনে শালীনতা অবলম্বন করে থাকি, তাহলে আমাদের জীবনে অনেকের ভালো বাসা পাবো। সম্মান পাবো বা কারোও কাছ থেকে স্নেহ পাবো। মূলত এক জন শালীন ব্যক্তি কে সবাই অনেক বেশি পছন্দ করে থাকে। তাদের সাথে সবাই সুসম্পর্ক গড়ে তুলতে পছন্দ করে থাকে।
অশালীনতার ফলাফল
শালীনতার ফলাফল যেমন অনেক সুন্দর হয়ে থাকে ঠিক তার বিপরীত ঘটনা ঘটে এক জন অশালীনতার ব্যক্তির সাথে। এক জন অশালীন ব্যক্তি কখনো তার জীবনে সুখী হতে পারে না। অশালীনতার ফলাফল খুবই ভয়াবহ হয়ে থাকে। এতে এক করে যেমন পরিবারের শান্তি নষ্ট হয়, ঠিক তেমনি একটি সমাজে যখন অশালীনতা সবার মধ্যে ছড়িয়ে পড়ে। তখন তা ধ্বংসের ধার গুড়ায় এসে পৌঁছায়।
সমাজে শালীনতার পরিণাম
যে সমাজে শালীনতা আছে, ঐ সমাজের থেকে পৃথিবী তে আর কোনো সুখী সমাজ নেই। শালীনতা মানুষ কে শান্তির দিকে বয়ে নিয়ে যায়। এক জন মানুষের থেকেই আরো দশ জনের মধ্যে শালীনতা ছড়িয়ে পড়ে৷ শালীনতা একটি সমাজ কে তার সর্বোচ্চ শিখরে পৌঁছে দিতে পারে।
সমাজে অশালীনতার পরিণাম
সমাজে অশালীনতার পরিণাম হয় খুবই ভয়াবহ। যে সমাজে অশ্লীলতা রয়েছে সেই সমাজ খুব অল্প সময়েই ধ্বংস প্রাপ্ত হবে। অশীলতা হলো শালীনতার বিপরীত। তাই আমাদের সমাজ কে যেমন শালীনতা হিসেবে খুবই শীর্ষে নিয়ে যেতে পারে, ঠিক তেমনি অশালীনতা আমাদের সমাজ কে এক নিমিষেই ধূলোয় মিশিয়ে দিতে পারে।
আরো পড়ুন : তানিয়া নামের অর্থ জানুন
সমাজের অশীলতার জন্য আমাদের শুধু সমাজেই অশান্তি থাকে তা না, এর জন্যই অশান্তি লেগে থাকে পরিবারে আবার রাষ্ট্রও এর দ্বারা আক্রান্ত হয়ে থাকে।
জীবনের সৌন্দর্যে শালীনতা
আমাদের জীবন কে সৌন্দর্য মন্ডিত করতে পারে শালীনতা। শালীনতা আমাদের জীবন কে এক অসীম আনন্দে পরিণত করে থাকে। শালীনতা যেই সমাজে রয়েছে সেই সমাজে বজায় থাকে শান্তি আর ঐ ব্যক্তির পরিবারেও শান্তি বজায় থাকে। আর তাই শালীনতার জন্য আমাদের জীবন সুন্দর হয়।
শালীনতার ক্ষতিকর দিক
শালীনতা হলো ইমানের শাখার একটি অংশ। এর কোনো ক্ষতিকর দিক নেই। বরং একজন ব্যক্তি যে শালীনতা অবলম্বন করে তার জীবন পরিচালনা করে থাকে, তার জীবন অনেক সুন্দর হয়। তার জীবন মহিমায় গড়ে উঠে।শালীনতা কোনো সমাজ কে তার সর্বোচ্চ শিখরে পৌঁছে দিতে পারে। শালীনতা যেই সমাজে থাকে সেখানে কোনো অশান্তি নেই। একজন শালীন ব্যক্তি যেই সমাজে থাকে, তাকে দেখে আরো মানুষ তা শিখতে পারে। তাই আপনি নিজের মধ্যে শালীনতা গড়ে তুলুন।
লেখকের শেষ মন্তব্য
প্রিয় পাঠকগণ, আজকের আর্টিকেল লেখা হয়েছে শালীনতার বিপরীত কোনটি এই সম্পর্কে। আপনার মূল্যবান মতবাদ জানাবেন পাশাপাশি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার দিতে ভুলবেন না। ধন্যবাদ। 32353
এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url