সিটি ব্যাংক স্টুডেন্ট একাউন্ট সুবিধা কি
আল আরাহফাহ স্টুডেন্ট একাউন্ট খোলার নিয়মসিটি ব্যাংক স্টুডেন্ট একাউন্ট সুবিধা কি বিষয় টি যদি আপনি না জানেন তবে আজকের আর্টিকেলটি হবে আপনার জন্য। তাই আপনি যদি সিটি ব্যাংকে একটি স্টুডেন্ট একাউন্ট খুলে থাকেন এবং এর কোনো সুবিধা সমূহ না জানেন তবে সাথে থাকুন, আমরা আপনাকে বিষয়টি সম্পর্কে বিস্তারিত জানবে।

পেজ সূচিপত্র: সিটি ব্যাংক স্টুডেন্ট একাউন্ট সুবিধা কি
- সিটি ব্যাংক স্টুডেন্ট একাউন্ট সুবিধা কি
- সিটি ব্যাংক স্টুডেন্ট একাউন্ট খুলতে কি কি প্রয়োজন
- সিটি ব্যাংক স্টুডেন্ট একাউন্ট কিভাবে খুলে
- স্টুডেন্ট একাউন্ট কি
- স্টুডেন্ট একাউন্ট খোলা কেন প্রয়োজন
- স্টুডেন্ট একাউন্টের জন্য কোন ব্যাংক ভালো
- ইসলামী ব্যাংক স্টুডেন্ট একাউন্টের সুবিধা
- ডাচ-বাংলা ব্যাংক স্টুডেন্ট একাউন্টের সুবিধা
- সিটি ব্যাংক স্টুডেন্ট একাউন্ট অসুবিধা
- লেখকের শেষ মন্তব্য
সিটি ব্যাংক স্টুডেন্ট একাউন্ট সুবিধা কি
সিটি ব্যাংক স্টুডেন্ট একাউন্ট সুবিধা কি তার আগে জানুন সিটি স্টুডেন্টদের জন্য দুই ধরণের একাউন্ট খোলা যায়। আঠারো বছরের নিচে যারা আছে বা যারা এখন স্কুলে পড়া- শোনা করছে, তাদের জন্য রয়েছে স্কুল প্ল্যান। আর আঠারো বছরের উপরে যারা আছে বা বর্তমানে যারা কলেজে পড়া- শোনা করছে তাদের জন্য আছে কলেজ প্ল্যান। কলেজ প্ল্যান এবং স্কুল প্ল্যান উভয় একাউন্টেই সুবিধা রয়েছে।
স্কুল প্ল্যানে যারা একাউন্ট খুলেছেন, তারা কলেজ উঠার আগ পর্যন্ত বা আঠারো বছর আগ পর্যন্ত একাউন্টটি একটিভ রাখতে পারবেন। পরে চাইলে কলেজ একাউন্ট খুলে নিতে পারবেন।স্কুল প্লানে সিটি ব্যাংক স্টুডেন্ট একাউন্টে কি কি সুবিধা গুলো দিয়ে থাকে নিম্নে দেওয়া হলো:
- আপনার একাউন্ট রক্ষণাবেক্ষণ করার জন্য কোনো প্রকার ফি দিতে হবে না।
- কোনো প্রকার নূন্যতম ব্যালেন্সের প্রয়োজন নেই।
- বিনামূল্যে পাসপোর্ট অনুমোদন।
- বিনামূল্যে এসএমএস এলার্ট প্রদান করে থাকে।
- দৈনিক আপনার ব্যালেন্স এর উপর সুদ প্রদান করে থাকে। (শর্ত প্রযোজ্য )
কলেজ প্ল্যানে যারা স্টুডেন্ট একাউন্ট খুলে থাকেন তাদেরকেও সিটি ব্যাংক বিভিন্ন সুবিধা দিয়ে থাকেন। সাধারণত আঠারো বছরের উপরে যারা তারা সিটি ব্যাংকে স্টুডেন্ট একাউন্ট খুলতে পারে। আর সিটি ব্যাংকে স্টুডেন্ট একাউন্টে কলেজ প্ল্যান কার্যকর থাকে আঠারো বছর বয়স থেকে চব্বিশ বছর বয়স পর্যন্ত। সিটি ব্যাংকে কলেজ প্ল্যানে স্টুডেন্ট একাউন্টের সুবিধা গুলোর তালিকা নিম্নে দেওয়া হলো:
- একাউন্ট রক্ষণাবেক্ষণের জন্য কোনো প্রকার ফি দিতে হয় না।
- নূন্যতম ব্যালেন্সের প্রয়োজন হয় না।
- প্রথম বছর ডেবিড কার্ডের ফি নেওয়া হয় না।
- বিনামূল্যে পাসপোর্ট অনুমোদন করে দেওয়া হয়।
- বিনামূল্যে এসএমএস এলার্ট প্রদান করে।
- দৈনিক ব্যালেন্সের উপর ইন্টারেস্ট প্রদান করে থাকে।
- অনলাইন ব্যাংকিং সুবিধা প্রদান করে।
- SMS সতর্কতা এবং কল করার সার্ভিস দিয়ে থাকে।
সব কিছুর জন্যই ব্যাংক শর্ত রেখে দিয়েছে। অর্থাৎ উপরের যে সেবা গুলো তারা ফ্রীতে প্রদান করবে তার জন্য তারা আপনাকে কিছু শর্ত দিতে পারে।
সিটি ব্যাংক স্টুডেন্ট একাউন্ট খুলতে কি কি প্রয়োজন
সিটি ব্যাংক স্টুডেন্ট একাউন্ট দুই রকম হয়ে থাকে। আমরা প্রথমেই জেনেছি সিটি ব্যাংক স্টুডেন্ট একাউন্ট সুবিধা কি। এখন আমরা জানবো কিভাবে আমরা স্টুডেন্ট একাউন্ট খুলতে পারি। সিটি ব্যাংক স্টুডেন্ট একাউন্ট দুই ধরণের হয়ে থাকে। যারা স্কুলে পড়ে তাদের জন্য আছে স্কুল প্ল্যান। আর যারা কলেজে পড়ে তাদের জন্য রয়েছে কলেজ প্ল্যান। আপনি বর্তমানে কোথায় অধ্যয়ন করছেন, সেই অনুযায়ী আপনি আপনার একাউন্ট খুলবেন। মানে আপনি যদি এখন কলেজে পড়া- শোনা করে থাকেন, তবে কলেজ প্ল্যান খুলবেন। আর আপনি যদি এখন স্কুলে অধ্যয়ন করে থাকেন তবে আপনাকে খুলতে হবে স্কুল প্ল্যান।
১. স্কুল প্ল্যান
আঠারো বছরের নিচে যারা আছেন, তারা স্কুল প্ল্যান খুলতে পারবেন। স্কুল প্ল্যান খুলার জন্য আপনাকে কিছু কাগজ পত্র এবং নীতি মালা অনুসরণ করতে হবে৷ আপনার বয়স আঠারো বছরের কম হতে হবে এবং আপনার জাতীয়তা বাংলাদেশী হতে হবে, তাহলে আপনি স্কুল প্ল্যান খোলার জন্য লিজেবল হবেন। অন্যথায় আপনি খুলতে পারবেন না।
স্কুল প্ল্যান খোলার জন্য নিম্নে উল্লেখিত কাগজ পত্র সমূহ থাকতে হবে।
- পিতা-মাতা কিংবা লিগ্যাল গার্ডিয়ানের এনআইডি/ জন্ম নিবন্ধন / পাসপোর্ট নিতে হবে।
- পিতা- মাতা কিংবা লিগ্যাল গার্ডিয়ানের দুই কপি ছবি নিতে হবে।
- স্টুডেন্টের এক কপি ফটো।
- স্কুল প্রদত্ত স্টুডেন্টের আইডি কার্ড।
- নমীনির এক কপি ফটো।
- নমীনির আইডি কার্ড/ জন্ম নিবন্ধন / পাসপোর্ট।
- ইনকাম সোর্সের ডকুমেন্টস সমূহ।
- পিতা- মাতার E-TIN থাকতে হবে।
২.কলেজ প্ল্যান
কলেজ প্ল্যান খোলার জন্য আপনাকে আঠারো বছরের উপরে হতে হবে। আপনার এই একাউন্টের মেয়াদ হবে আঠারো বছর থেকে চব্বিশ বছর বয়স পর্যন্ত। আপনার জাতীয়তা হতে হবে বাংলাদেশ এবং আপনাকে কোনো একটা কলেজে বর্তমান পড়া শোনা করতে হবে।
আরো পড়ুন: ব্যাংক থেকে ঋণ পাওয়ার উপায়
তাহলেই আপনি কলেজ প্ল্যান একাউন্ট খোলার জন্য উপযুক্ত হবেন। কলেজ প্ল্যান একাউন্ট খোলার জন্য আপনার ডকুমেন্টস সমূহ নিম্নে দেওয়া হলো:
- এনআইডি/ জন্ম নিবন্ধন কিংবা পাসপোর্ট।
- দুই কপি ছবি।
- বর্তমান কলেজ থেকে দেওয়া স্টুডেন্ট আইডি কার্ড।
- নমীনির এক কপি ফটো।
- নমীনির এনআইডি/ জন্ম নিবন্ধন অথবা পাসপোর্ট।
- ইনকামের প্রমাণ স্বরূপ কোনো কাগজ।
- E-TIN.
সিটি ব্যাংক স্টুডেন্ট একাউন্ট কিভাবে খুলে
সিটি ব্যাংক স্টুডেন্ট একাউন্ট খুলতে হলে আপনাকে প্রথমে স্থানীয় কোনো ব্যাংকে উপস্থিত থাকতে হবে। প্রয়োজনীয় সকল ডকুমেন্টস গুলো অবশ্যই সাথে রাখবেন। অনলাইনে কিংবা অফলাইনে আপনি যে কোন ভাবে সিটি ব্যাংকে একটি একাউন্ট ওপেন করতে পারেন।
অনলাইনে সিটি ব্যাংক একাউন্ট খোলা
অনলাইনে যদি আপনি সিটি ব্যাংক একাউন্ট খুলতে চান, তবে আপনাকে আপনার ফোনে city Ekhoni Account অ্যাপটি ইন্সটল করে নিতে হবে। ওপেন এন ইনবিউজুয়াল অপশনে গিয়ে আপনি যা দিয়ে খুলতে চান সেটি সিলেক্ট করবেন। আপনার ছবি তুলবেন এবং নমীনির তথ্য গুলোও আপলোড করবেন। সবশেষে আপনার একাউন্ট টাইপ, আপনার ব্যাংকের নিকটস্থ ব্রাঞ্চ ইত্যাদি সিলেক্ট করে সাবমিট করুন। তাহলেই আপনার অ্যাকাউন্টটি খোলা হয়ে যাবে। ক্রমান্বয়ে প্রক্রিয়াটি বর্ণনা করা হলো।
১. সিটি এখনি অ্যাকাউন্ট অ্যাপ ইন্সটল
গুগল প্লে স্টোর হতে আপনি অ্যাপটি নামিয়ে নিতে পারবেন। তারপর ফ্রীতে ডাউনলোড করে সরাসরি অ্যাপে প্রবেশ করুন। সিটি এখনি অ্যাকাউন্টে ক্লিক করুন এবং অ্যাপের ভিতরে প্রবেশ করুন।
২. একাউন্টের ধরণ বাছাই করুন
অ্যাপে প্রবেশের পর প্রথমেই সিলেক্ট করতে হবে, একাউন্টটি কোন ধরণের হবে। আমরা যেহুতো স্টুডেন্ট একাউন্ট ব্যাবহার করবো তাই স্টুডেন্ট একাউন্টটি সিলেক্ট করে দিবো।
৩. মোবাইল নাম্বার এবং এনআইডি ভেরিফিকেশন
পরবর্তী ধাপে আমরা আমাদের মোবাইল নাম্বারটি বসাবো এবং একটি ওটিপি পাঠাবে। ওটিপি বসিয়ে প্রথমে ফোন নম্বর ভেরিফাই করে নিবো পরে এনআইডি বা জন্ম নিবন্ধন (ডিজিটাল হতে হবে)ভেরিফাই করে নিবো।
৪.আবেদনকারীর তথ্য এবং নমীনির তথ্য গুলো প্রদান করবো
এখানে আবেদনকারীর তথ্য গুলো প্রদান করতে হবে। যেমন ফোন নম্বর, ইমেইল, E-TIN এর সার্টিফিকেট ইত্যাদি। সব কিছু দেওয়ার পর নেক্স বাটনে ক্লিক করে নমীনির তথ্য গুলো সাবমিট করতে হবে।
৫. ব্রাঞ্চ বাছাই করতে হবে
এখানে কিছু সিলেক্ট করতে বলা হবে আপনাকে, সেগুলো আপনি সিলেক্ট করে নিজের নিকট বর্তী সিটি ব্যাংকের কোনো শাখা বাছাই করবেন।
৬. আবেদন সাবমিট করুন
সবকিছু ভালো ভাবে দেওয়ার পর আপনার আবেদন সাবমিট করতে হবে। আপনি একাউন্ট খোলার সময় যে নম্বর প্রদান করেছিলেন, সেখানে আপানর একাউন্ট নম্বর পাঠানে হবে।
স্টুডেন্ট একাউন্ট কি
স্টুডেন্ট একাউন্ট হচ্ছে একজন অভিভাবকের সম্মতিতে ১৪ বছর থেকে ১৮ বছরের কম বয়সীদের জন্য একটা একাউন্ট। এটি শিক্ষর্থীদের জন্য বিশেষ ধরণের একটা একাউন্ট। স্টুডেন্ট একাউন্ট সাধারণ একাউন্ট থেকে সুবিধা সম্বলিত ব্যাংকিং প্রোডাক্ট। স্টুডেন্টদের মাঝে সঞ্চয়ী গড়ে তোলা এবং তাদের ছোট খাটো দৈনন্দিন করার জন্য ব্যাংক একটি অন্যতম আদর্শ ও মাধ্যম।
সাধারণ সঞ্চয়ী গুলোতে আমরা যে সুবিধা গুলো ভোগ করে থাকি তার প্রায় অধিকাংশ সুবিধাই স্টুডেন্ট একাউন্ট গুলোতে ভোগ করার সুবিধা রয়েছে। যেহুতো এটি একটি স্টুডেন্ট একাউন্ট তাই কিছু স্পেশাল সুবিধা রেগুলার সেভিংস একাউন্টে সীমাবদ্ধতা অস্বাভাবিক কিছু না।
স্টুডেন্ট একাউন্ট খোলা কেন প্রয়োজন
স্টুডেন্ট একাউন্ট খোলা খুবই গুরুত্বপূর্ণ একজন স্টুডেন্ট এর জন্য। কারণ সে তার ভবিষ্যতের জন্য এর মাধ্যমে কিছু অর্থ সঞ্চয় করে রাখতে পারে। তাছাড়া ছাত্র জীবনে তার মাঝে সঞ্চয় সম্পর্কে একটি অভিজ্ঞতা জন্মে। যা পরবর্তীতে তাকে টাকা সেভ করে রাখতে ভুমিকা রাখে। বিভিন্ন সময়ে একজন স্টুডেন্ট এর অনেক টাকার প্রয়োজন হতে পারে। তখন সে তার স্টুডেন্ট একাউন্ট থেকে টাকা ব্যবহার করতে পারবে।
স্টুডেন্ট একাউন্টের জন্য কোন ব্যাংক ভালো
সিটি ব্যাংক স্টুডেন্ট একাউন্ট সুবিধা কি কি সেই বিষয় গুলো আমরা আগে জেনেছি। সব কিছুর পরিপ্রেক্ষিতে আমরা এখন জানতে পারবো, কোন ব্যাংক স্টুডেন্টদের কে তুলনামূলক সবচেয়ে বেশি সুবিধা প্রদান করে থাকে। কোন ব্যাংকটি ভালো হবে একজন স্টুডেন্টের একাউন্ট ওপেন করার জন্য।
আরো পড়ুন: কৃষি ব্যাংক একাউন্ট চেক করার নিয়ম
স্টুডেন্ট একাউন্টে ইন্টারেস্ট সবচেয়ে বেশি দিয়ে থাকে এবি ব্যাংক।
তাদের ইন্টারেস্ট হারের পরিমাণ ৬℅। পাশাপাশি রয়েছে ইসলামী ব্যাংক, ওয়ান ব্যাংক ও ব্রাক ব্যাংক। তাদের ইন্টারেস্ট হার ( ইসলামী ব্যাংক বাদে, এরা ব্যাংক প্রফিট দিয়ে থাকে) যথাক্রমে ৫% ও ৪%। তার পরে রয়েছে সিটি ব্যাংক। সিটি ব্যাংকের ইন্টারেস্ট হার হলো ৩.৫%। এটি উভয় ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য। অর্থাৎ স্কুল প্ল্যান ও কলেজ প্ল্যান উভয়ের ক্ষেত্রেই।
ইসলামী ব্যাংক স্টুডেন্ট একাউন্টের সুবিধা
সিটি ব্যাংক স্টুডেন্ট একাউন্ট সুবিধা কি তার পাশাপাশি চলুন জেনে নেই ইসলামী ব্যাংক স্টুডেন্ট একাউন্টের সুবিধা গুলো। ইসলামী ব্যাংক ও স্টুডেন্ট একাউন্টে অনেক সুবিধা দিয়ে থাকে। সুবিধা সমূহ নিম্নে দেওয়া হলো:-
- সর্বনিম্ন ১০০ টাকা ব্যালেন্স রাখা যায়।
- কোনো প্রকার একাউন্ট মেইনটেইন ফি দিতে হয় না।
- চার্জ ফ্রী ভিসা রেপিড ডেবিট কার্ড।
- সেলফিন অ্যাপে নিজেই একাউন্ট তৈরি এবং ব্যবহার।
- ইন্টারনেট ব্যাংকিং সাহায্য লেনদেনের সুযোগ।
- ফ্রী এসএমএস নোটিফিকেশন সার্ভিস।
ডাচ-বাংলা ব্যাংক স্টুডেন্ট একাউন্টের সুবিধা
সিটি ব্যাংক স্টুডেন্ট একাউন্ট সুবিধা কি এর সাথে ইসলামী ব্যাংক সুবিধাও সম্পর্কে আমরা জেনেছি।
এখন জানবো ডাচ- বাংলা ব্যাংক কি সুবিধা দিয়ে থাকে স্টুডেন্ট একাউন্টের জন্য। ডাচ- বাংলা ব্যাংক কতৃর্ক স্টুডেন্ট একাউন্টে সুবিধা গুলো হলো:
- কোনো ফি ছাড়াই এটিএম বুথ থেকে টাকা তুলা যায়।
- কোনো ফি ছাড়াই ইন্সট্যান্ট এটিএম কার্ড পাবেন।
- যেকোন শাখা থেকে টাকা জমা দেওয়া এবং উত্তোলন করতে পারবেন।
- ডাচ বাংলা ব্যাংকের স্টুডেন্ট একাউন্ট আপনি সারা জীবন ব্যবহার করতে পারবেন।
- টু-ফ্যাক্টর অথেন্টিকেশন ব্যবহার করতে পারবেন।
- মোবাইল ব্যাংকিং অ্যাপস ব্যবহার করতে পারবেন।
- রকেট একাউন্ট সাথে স্টুডেন্ট একাউন্ট লিংক করতে পারবেন।
- স্টুডেন্ট একাউন্ট সেভিংস একাউন্ট থেকে ইন্টারেস্ট হার বেশি হয়।
সিটি ব্যাংক স্টুডেন্ট একাউন্ট অসুবিধা
সিটি ব্যাংক স্টুডেন্ট একাউন্ট সুবিধা কি এই সম্পর্কে জানা আছে আমাদের। সিটি ব্যাংক স্টুডেন্ট একাউন্ট অসুবিধা বলতে তেমন কোনো অসুবিধা নেই।তবে এই একাউন্টটি একটি নির্দিষ্ট সময়ের জন্য আপনি ব্যবহার করতে পারবেন। নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ আপনি উত্তোলন করতে পারবেন।
লেখকের শেষ মন্তব্য
আজকের আর্টিকেলটি লেখা হয়েছে সিটি ব্যাংক স্টুডেন্ট একাউন্ট সুবিধা কি এই সম্পর্কে। আশা রাখবো আর্টিকেলটি পড়ে আপনি উপকৃত হয়েছেন। আপনার মূল্যবান মন্তব্য আমাদের জানাবেন এবং আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করবেন। ধন্যবাদ। 32353
এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url