এলার্জি জনিত খাবারের তালিকা
দাঁতের রুট ক্যানেল করতে কত টাকা লাগেএলার্জি জনিত খাবারের তালিকা সম্পর্কে আমাদের সবারই জানা থাকা দরকার। কারণ বর্তমান সময়ে এলার্জি মারাত্মক এক সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। তাই আমাদের সবারই উচিত বিষয়ি সম্পর্কে ধারণা নেওয়া।
এলার্জি কে খুব সাধারণভাবে অনেকেই নিলেও যারা সমস্যাটিতে ভূগছেন, তারা জানেন এ রোগের প্রদাহ সম্পর্কে। একটু উনিশ-বিশ হলেই শরীরের বিভিন্ন জায়গায় জ্বালা, প্রদাহের মতো বিভিন্ন সমস্যা দেখা দেয়। তাই চলুন এলার্জি জনিত খাবারের তালিকা সম্পর্কে আমরা জেনে নেই।
পেজ সূচিপত্র: এলার্জি জনিত খাবারের তালিকা
এলার্জি জনিত খাবারের তালিকা কোন কোন খাবার আছে
এলার্জি হলো আমাদের খুবই কমন একটি সমস্যা। আমাদের দেশে প্রায় প্রতিটি পরিবারেই এই এলার্জির দেখা পাওয়া যায়। বিভিন্ন জনের বিভিন্ন খাবারের উপর এলার্জি দেখা যায়। কারও ধুলো বালিতে, কারও আবার বিশেষ কোনো সবজিতে আবার কারও দেখা যায় বিশেষ কোনো সবজিতে। সবজি গুলোর মধ্যে আছে বেগুন, টমেটো ইত্যাদি।আর ফল গুলোর মাঝে আছে আনারস, কলা ইত্যাদি। অনেকের আবার দেখা যায় হাঁসের ডিম কিংবা মাশরুম খেলেও এলার্জি দেখা যায়। তবে এক জনের যে খাবার খেলে এলার্জি হয়ে থাকে অন্য জনের ঐ খাবার খেলে এলার্জি নাও হতে পারে। এলার্জি জনিত খাবারের তালিকা কোন কোন খাবার আছে এবং সেই খাবার গুলো চলুন জেনে নেই।
১.গম: গম থেকে তৈরি হয় আটা, সেখান থেকে আসে পাউরুটি। অনেকের দেখা যায়, রুটি কিংবা পাউরুটি খেলেও এলার্জি দেখা যায়। শিশুদেরও মাঝে মাঝে দেখা যায় গমে এলার্জি থাকে। এক্ষেত্রে শুধু যে তাদের গমে এলার্জি থাকবে তা না, পাশাপাশি বার্লি বা অন্যান্য দানা শস্যেও এলার্জি বিদ্যমান থাকবে।
২. দুধ: দেখা যায় যে, তিন বছরের কম বয়সী শিশুদের মাঝে আড়াই শতাংশ শিশুর গরুর দুধে এলার্জি পাওয়া যায়। দুধে এলার্জি থাকা আর ল্যাক্টোজে ইনটলারেন্স কখনোই এক হয় না।
৩.ডিম: বেশির ভাগ শিশুতে দেখা যায়, দুধের পাশাপাশি তাদের ডিমেও এলার্জি আছে। অনেক সময়ই ডিমের সাদা অংশে থাকা প্রোটিনের জন্য এই এলার্জি দেখা দেয়। তাই যদি কারও এলার্জি থাকে, তবে ডিম কে খাবার তালিকা থেকে বাদ দেওয়াই উত্তম।
৪.সয়া: সাধারণত শিশুদের ক্ষেত্রে সয়া থেকে বেশি এলার্জি হতে দেখা যায়। সয়া বিনস, সয়া মিল্কস ইত্যাদি থেকে অনেক শিশুরই এলার্জি হতে দেখা যায়। তবে দশ বছরের বেশি বয়স হয়ে গেলে সমস্যাটি আসতে আসতে কমে আসে।
৫. ফল ও সবজি: বেশ কিছু ফল ও সবজি থেকে অনেকেরই এলার্জি হতে দেখা যায়। গাজর, বেগুন, টমোটো,পিচ ও কলা ইত্যাদি থেকে অনেকেই এলার্জি তে ভূগে থাকেন।
৬.ট্রি নাটস: কাজু, পেস্তা, আখরোট, ব্রাজিল নাটে অনেকেরই এলার্জি হতে দেখা যায়। তবে কোনো কারণে এক বাদামে এলার্জি আছে বলেই যে অন্য বাদাম গুলোতে এলার্জি থাকবে এমনটি নাও হতে পারে।
৭.শেল ফিশ: শেল ফিশ থেকে এলার্জি হওয়া খুবই কমন একটি ঘটনা। প্রায় লোকেরই দেখা যায় যে, চিংড়ি খাওয়ায় এলার্জিতে ভূগছেন। শেল ফিশ এমন এক প্রকার মাছ, যাদের শক্ত খোলস আছে। বিশ্বের প্রায় ৬০% লোকের এলার্জি হয়ে থাকে এই শেল ফিশ জাতীয় খাবার থেকে। শেল ফিশ জাতীয় খাবারের উদাহরণ গুলো হলো চিংড়ি, কাকড়া, ওয়েস্টার, শামুক ইত্যাদি।
৮.চিনা বাদাম: শিশুদের মাঝে প্রায়ই দেখা যায় যে, চিনা বাদামে এলার্জি আছে। চিনা বাদামে এলার্জি থাকার কারণ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র তাদের স্কুল গুলোর ক্যাম্পসে ১৯৯৭ থেকে ২০০৮ সাল পর্যন্ত চিনা বাদাম বিক্রি নিষিদ্ধ করে রেখে ছিল।
৯.মাছ: অনেকের কোনো এক বিশেষ প্রকার মাছে এলার্জি থাকে। আবার অনেকের দেখা যায় স্যালমন, টুনা, ম্যাকরেল ইত্যাদি জাতীয় মাছ গুলোতে এলার্জি দেখা যায়।
১০.সালফাইট: খাবারের রং নষ্ট হয়ে যাবে এই ভেবে অনেকেই খাবারে সালফাইট ব্যবহার করে থাকে। যাতে খাবারে কোনো বাদামি রং না হয়। অথচ এই সালফাইটেও দেখা যায়, অনেকের এলার্জি আছে।
এলার্জি কি
এলার্জি কি বিষয়টি আমরা অনেকেই জানি না। এলার্জি জনিত খাবারের তালিকা সম্পর্কে ইতিমধ্যে আমরা অবহিত হয়েছি। এলার্জি হলো আমাদের শরীরের ইমিউনো সিস্টেমের বিশেষ এক উদ্দীপণা। আমাদের শরীর যে বিষয় বা খাবার গুলোর প্রতি এলার্জিতে সাড়া প্রদান করে, সেগুলোর কাছাকাছি যখন আমরা আসি তখন আমাদের শরীরের ইমিউনো সিস্টেম বা প্রতিরক্ষাকারী ব্যবস্থা শরীরে বিভিন্ন প্রতিক্রিয়া শুরু করে যা সাধারণত এলার্জি নামে পরিচিত। এর ফলে আমাদের শরীরে বিভিন্ন জ্বালা পোড়া, বিভিন্ন স্থানে ব্যথা ইত্যাদি অসহ্যকর কিছুর সৃষ্টি হয়। যা আমাদের কাছে খুবই বিরক্তিকর এবং অসহ্যকরও বটে।
এলার্জি হওয়ার কারণ কি
এলার্জি বাংলাদেশের লাখ লাখ মানুষের কাছে একটি অসহ্যকর অসুখ হিসেবে পরিচিত। এলার্জি হাঁচি থেকে শুরু করে খাদ্য ও ঔষুধের ভীষণ প্রতিক্রিয়া ও শ্বাস কষ্ট হতে পারে। কারও ক্ষেত্রে দেখা এলার্জি সামন্য সমস্যা করে আবার কারও ক্ষেত্রে দেখা যায় এলার্জি এক মারাত্মক সমস্যা করে বসে। ঘরের ধূলো বালি পরিষ্কার করেছেন আর হঠাৎ করে দেখা গেলো আপনার শ্বাসকষ্ট হলো। ফুলের গন্ধ নিচ্ছেন কিংবা দুধ, গরুর মাংস, ইলিশ চিংড়ি ইত্যাদি খাওয়ার ফলেই শুরু হয়ে গেল আপনার এলার্জি।
আমাদের শরীর সব সময়ই ক্ষতিকর বস্তু গুলো যেমন :- ভাইরাস, ছত্রাক, ব্যাকটেরিয়া ইত্যাদি গুলো কে ধ্বংস করে থাকে এবং আমাদের দেহে রোগ প্রতিরোধের চেষ্টা করে থাকে। এই প্রচেষ্টা আমাদের শরীরে যে সিস্টেম করে থাকে তাকে ইমিউনো সিস্টেম বা রোগ প্রতিরোধকারী ব্যবস্থা বলা হয়।
আরো পড়ুন: সবরি কলার ১০ উপকারিতা
কখনও কখনও দেখা যায়, আমাদের শরীরের জন্য ক্ষতিকর নয় এমন বস্তু গুলো কে আমাদের দেহের ইমিউনো সিস্টেম ক্ষতিকর ভেবে আক্রমণ করে বসে, আর তখনই আমাদের দেহে এলার্জি জনিত সমস্যা গুলো দেখা যায়।
এলার্জি কত প্রকারের হয়
ত্বকের এলার্জি হলো এমন এক অবস্থা যেখানে ইমিউনো সিস্টেম কিছু ক্ষতিকারক বস্তুর প্রতি প্রতিক্রিয়া দেখায় এবং সে গুলো কে এলার্জেন হিসেবে চিহ্নিত করা হয়। ত্বক একটি নিদিষ্ট প্রতিক্রিয়া অনুভব করে যখন আমাদের ত্বক কোনো একটি নিদিষ্ট বস্তুর সংস্পর্শে আসে। এক্সপোজার সরাসরি যোগাযোগ, ইনহেলশন বা ইনজেকশনের মাধ্যমেও এটি হতে পারে। এলার্জি জনিত খাবারের তালিকা বিষয়টিতে এলার্জি কত প্রকারের হয় এটি আমাদের জানা দরকার। তাই চলুন, এলার্জির প্রকারভেদ সমূহ জেনে নেই।
- ছত্রাক বা আমবাত
- এটোপিক ডার্মাটাইটিস
- অ্যালার্জিক ডার্মাটাইটিস
এলার্জি কমানোর উপায় কি
আমরা অনেকেই এলার্জি জনিত সমস্যায় ভূগছি। তাই আমাদের জানা দরকার এলার্জি কমানোর উপায় কি। শীতে যখন আপনি বাইরে বের হবেন, তখন মাস্ক পরিধাণ করে বাইরে বের হবেন। সকালে যখন আপনি জগিং কিংবা ব্যায়াম করতে বাইরে বের হবেন তখন নাক, মুখ ঢেকে বাইরে বের হবার চেষ্টা করুন। এই ক্ষেত্রে আপনার বাইরের তাপমাত্রার সাথে মানিয়ে নিতে সুবিধা হবে। যখন আপনার শরীরে এলার্জি বের হবে, তখন শরীরে র্যাশ জাতীয় কিছু বের হয়েছে। এক্ষেত্রে যত দ্রুত সম্ভব আপনি ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করবেন।
পর্যাপ্ত পুষ্টি কর খাবার গুলো যেমন ভিটামিন সি যুক্ত খাবার, যেমন হলো:- লেবু, কমল, স্ট্রবেরি, মাল্টা, জাম্বুরা, কাঁচা মরিচ ও পেঁয়ারা ইত্যাদি জাতীয় খাবার গুলোর সাথে তাজা শাক সবজি নিয়মিত খেতে হবে। হাঁচি, কাশি কিংবা নাক দিয়ে পানি পড়ার মতো সমস্যা গুলো দূর করার জন্য বাজারে বিভিন্ন রকমের ঔষধ পাওয়া যায়। চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে সঠিক ভাবে এই গুলো ব্যবহার করবেন।
এলার্জির কারণে কি কি সমস্যা হতে পারে
এলার্জির কারণে কি কি সমস্যা হতে পারে বিষয়টি সম্পর্কে আমাদের সবারই জানা দরকার। এলার্জি হলো ইমিউন সিস্টেমের একটা দীর্ঘ স্থায়ী অবস্থা যা পরিবেশের কোনো এলার্জেনের কারণে শরীরে হাইপারসেনসিটিভিটি দেখায়। অথবা অপ্রত্যাশিত প্রতিক্রিয়া দেখায়। যদি কোনো বস্তু বা উপাদান কোনো মানুষের শরীরে হাইপারসেনসিটিভ রিয়েক্ট দেখায়। সে সকল বস্তু বা উপাদান সমূহ সে সকল মানুষের জন্য এলার্জেন হিসেবে বিবেচিত হয়। এই এলার্জেনের কারণে শরীরে নানাবিধ সমস্যা দেখা দেয়।
এলার্জির কারণে আমাদের শরীরে বিভিন্ন ধরণের এলার্জিক রিয়েকশন হয়। কোনো এলার্জেন শরীরের সংস্পর্শে এলে শরীরে যেসব অপ্রত্যাশিত প্রতিক্রিয়া লক্ষ্য করা যায় তাকে এলার্জিক রিয়েকশন বলে। আবার এটি কখনো কখনো হাইপার সেনসিটিভ রিয়েকশন ও বলা হয়ে থাকে। এই হাপারসেনসিটিভ রিয়েকশন কে আার ভাগে ভাগ করা হয়ে থাকে। তবে এখানে শুধু মাত্র একটি টাইপ নিয়ে আলোচনা করা হয়।
কোনো এলার্জেন দ্বারা শরীরে যে সব হাইপার রিয়েকশন দেখা দেয় তাকে টাইপ ওয়ান হাইপার সেনসিটিভ রিয়েকশন বলা হয়ে থাকে।
আরো পড়ুন: গাজর কাঁচা খাওয়া কি ভালো
এলার্জি হিসেবে স্বাভাবিক ভাবে আমরা মূলত যা বুঝে থাকি, তা মূলত হলো টাইপ ওয়ান হাইপার সেনসিটিভিটি রিয়্যাকশন কে বুঝানো হয়ে থাকে।
এলার্জি কেন এতোটা বেড়ে গিয়েছে
বিশ্ব দিন দিন কেন এতোটা এলার্জিক হয়ে উঠছে তাঁর কোনো ব্যাখ্যা নেই। তবে বিষয়টি নিয়ে বিজ্ঞান কিছু তত্ত্ব দিয়েছে। তাঁর মধ্যে একটি হলো উন্নত স্বাস্থ বিধি এবং পরিচ্ছন্নতার জ্ঞান। এখন কার শিশুরা আগের মতো রোগের সংক্রমণের শিকার হয় না বললেই চলে। রোগ জীবাণুর আসার বিষয়টির সঙ্গে সম্পর্কিত আমাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কী ভাবে কাজ করবে এবং কীভাবে প্রতিক্রিয়া দেখাবে।
খাবারের প্রতি মানুষের এতোটা সংবেদনশীল বা এলার্জি হয়ে উঠার কারণ হলো পরিবেশগত। আবার এর সাথে পশ্চিমা লোকদের জীবন যাত্রার বিষয়টিও খুঁজেন অনেকে। জরীপে দেখা গিয়েছে, অভিবাসীদের নিজ দেশের তুলনায় গৃহীত দেশে হাঁপানি ও খাদ্য এলার্জিতে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভবনা বেশি থাকে। পরিবেশ গত পার্থক্যের কারণেই মূলত এমনটা হয়ে থাকে। এছাড়া পরিবেশ দূষণের কারণে কিংবা খাদ্যভাস পরিবর্তন এমনকি রোগ জীবাণুর সংস্পর্শে কম আসাকেও এলার্জির হার বেড়ে যাওয়ার কারণ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়ে থাকে।
এলার্জির প্রধান কিছু উপসর্গ
আপনার এলার্জির অবস্থা কেমন বিষয়টি কিভাবে বুঝতে পারবেন তা হয়তো অনেকেই জানেন না। যদি এমনটা হয় তাহলে এলার্জি জনিত খাবারের তালিকা বিষয়টিতে এলার্জির প্রধান কিছু উপসর্গ সম্পর্কে জেনে নিন।
১.সর্দি ও নাক বন্ধ হয়ে যাওয়া
গুরুতর এলার্জির প্রথামিক লক্ষণের মধ্যে একটি হলো নাকের ভেতরে ত্বক এলার্জির কারণে ফুলে যাওয়া এবং সর্দি হয়ে নাক বন্ধ হয়ে যাওয়ার উপসর্গ তৈরি হয়। বাতাস থেকে শ্বাস নেওয়ার সময় বাতাসের ধূলিকণায় যে এলার্জি কণা গুলো থাকে, সেগুলোর জন্যই মূলত এরকম প্রতিক্রিয়া ঘটে থাকে।
আরো পড়ুন: বাচ্চাদের দাঁত উঠার সময় করণীয়
অবশ্য কোনো ঔষধের প্রতিক্রিয়াতেও এমনটা হয়ে থাকে। যদি আপনি ঔষধ গ্রহণ করে থাকেন এবং এক ঘন্টা পর আপনার নাক বন্ধ হতে থাকে, তখন বুঝবেন এটি ঔষধের প্রতিক্রিয়া।
২.হাঁচি
যদিও হাঁচি কে খুব বড় একটা ব্যাপার হিসেবে ধরা হয় না।তবে এটিও এলার্জির জন্য প্রাথমিক লক্ষণ হতে পারে। অনেকের দেখা যায়, হাঁচি গুরুতর হয়ে লক্ষণের দিকে যেতে পারে।
৩.চোখে চুলকানি
বিভিন্ন মৌসুমে বিশেষ করে বসন্ত কালে যখন বাতাসে এলার্জিকণার উপস্থিতি বেড়ে যায়, তখন নাকের মতো চোখের বাহির আবরণে বা কংজানটিবায় চুলকাতে পারে সময়ে অসময়ে অশ্রু এসে চোখে ভরে যেতে পারে। বসন্ত কালে বাতাসে উড়ে বেড়ানো পরাগরেণু গুলো এ সময়ের এলার্জির অন্যতম কারণ হিসেবে বিবেচিত হয়। গুরুতর এলার্জির কারণ হিসেবে তাই অনেক সময় চোখের চুলকানি কেও দায়ী করা হয়।
৪.কান বা মুখ চুলকানো
অনেক সময় নতুন কোনো খাবার খাওয়ার পর পরই হঠাৎ চুলকানি শুরু হয়। চোখ ও মুখের এই চুলকানি ধীরে ধীরে গুরুতর এলার্জির দিকে যেতে পারে।
৫.শ্বাস পরিবর্তন
হঠাৎ শ্বাস কষ্ট অথবা শ্বাস পুরোপুরি ধরে রাখতে না পারা, সব সময়ই একটি খারাপ লক্ষণ হিসেবে বিবেচিত হয়। গুরুতর এলার্জির কারণে এটি হয়ে থাকে।
এলার্জি জনিত প্রধান সমস্যা সমূহ
এলার্জি আমাদের জীবন কে অতিষ্ট করে তুলেছে। এলার্জি জনিত প্রধান সমস্যা সমূহ গুলো নিম্নে দেওয়া হলো:-
- সিজনাল অ্যালার্জিক রাইনাটিস।
- পেরিনিয়াল অ্যালার্জিক রাইনাটিস।
- অ্যাজমা বা হাঁপানি।
লেখকের শেষ মন্তব্য
প্রিয় পাঠকগণ, আজকের আর্টিকেলটি লেখা হয়েছে এলার্জি জনিত খাবারের তালিকা সমন্ধে। আশা করি আর্টিকেলটি পড়ে অনেক কিছু জানতে পেরেছেন। বিষয়টি সম্পর্কে পড়ে আপনি যদি উপকৃত হয়ে থাকেন তবে এটি আপনাদের বন্ধুদের সাথে শেয়ার করবেন পাশাপাশি আপনার মূল্যবান মন্তব্য করে যাবেন। ধন্যবাদ। 32353
এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url