পোশাক শিল্পে ফ্যাশন গুরুত্ব
পোশাক শিল্প শ্রমিকদের মজুরিপোশাক শিল্পে ফ্যাশন গুরুত্ব রয়েছে বলেই বিভিন্ন ধরনের পোশাক তৈরি করা হয়। বর্তমান সময়ে ছেলে মেয়েরা অনেক বেশি ফ্যাশন সচেতন। যেহেতু আমাদের তৈরি পোশাক-বিদেশে রপ্তানি হয় এ বিষয়টি মাথায় রেখে পোশাক তৈরি করা হয়।
আপনি যদি বাংলাদেশের পোশাক শিল্প সম্পর্কে ধারণা রাখতে চান তাহলে আপনাকে পোশাক শিল্পে ফ্যাশন গুরুত্ব সম্পর্কে জানতে হবে। আর আজকের এই গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেল এই বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করা হবে।
পেজ সূচিপত্রঃ পোশাক শিল্পে ফ্যাশন গুরুত্ব
- পোশাক শিল্পে ফ্যাশন গুরুত্ব
- পোশাক শিল্প কাকে বলে
- ফ্যাশন শিল্পের গুরুত্ব
- পোশাক কেন গুরুত্বপূর্ণ
- বাংলাদেশের পোশাক শিল্প কেমন
- বাংলাদেশের পোশাক শিল্প কততম স্থানে আছে
- বাংলাদেশের অর্থনীতিতে পোশাক শিল্পের ভূমিকা
- পোশাক শিল্প শ্রমিকদের মজুরি
- বিশ্বে পোশাক শিল্পের বাংলাদেশের অবস্থান
- আমাদের শেষ কথা
পোশাক শিল্পে ফ্যাশন গুরুত্ব
পোশাক শিল্পে ফ্যাশন গুরুত্ব কমবেশি আমরা সবাই এই বিষয় গুলোর প্রতি অবগত রয়েছি। বর্তমান সময়ে পোশাক শিল্পের ফ্যাশন এবং ডিজাইন অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ। সাধারণত আমরা সবাই ফ্যাশন করতে ভালবাসি বিশেষ করে যারা বর্তমান সময়ে জন্মগ্রহণ করেছে অর্থাৎ আমাদের এই প্রজন্মের মানুষেরা অনেক বেশি ফ্যাশন সচেতন। যার ফলে পোশাক শিল্পে শাসনের প্রতি গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। যারা পোশাক শিল্পের সাথে সম্পর্ক যুক্ত সাধারণত তারা এ বিষয়গুলো সম্পর্কে খুব ভালোভাবে জানে।
আরো পড়ুনঃ অনলাইন ইনকাম বিকাশ পেমেন্ট - অনলাইন ইনকাম সাইট
যদি পোশাক শিল্পের কারখানা গুলো ফ্যাশন ডিজাইন এর দিকে লক্ষ্য না রেখে পোশাক তৈরি করে তাহলে কখনোই এটি বাজার এবং বর্তমান চাহিদার সাথে তাল মিলাতে পারবে না। আপনি যদি বর্তমান মানুষের চাহিদা পূরণ করতে চান এবং বর্তমান যুগের সাথে তাল মিলাতে চান তাহলে আপনাকে পোশাক তৈরিতে ফ্যাশন এর গুরুত্ব বুঝতে হবে। বাংলাদেশের চাইতে বাইরের রাষ্ট্রের মানুষেরা অনেক বেশি ফ্যাশন সচেতন হয়ে থাকে। বাংলাদেশের পোশাক শিল্পের অন্যান্য দেশে এত চাহিদা হওয়ার অন্যতম প্রধান কারণ হলো ফ্যাশনের প্রতি গুরুত্ব দেওয়া।
নতুন ফ্যাশনের পোশাক বাজারে আসলে সাধারণত মানুষেরা সেটি কেনার প্রতি বেশি আগ্রহ দেখায়। তাই আপনি যদি আপনার ব্যবসা পরিচালনা করতে চান সঠিকভাবে এবং লাভবান হতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই পোশাক শিল্পে ফ্যাশনের প্রতিবেশী গুরুত্ব দিতে হবে। যেহেতু বাংলাদেশের পোশাক শিল্পের কারখানা গুলো ফ্যাশনের প্রতি বেশি গুরুত্ব দিয়েছে সাধারণত তাই তাদের পোশাক গুলো ইউরোপ সহ আরও বিভিন্ন মহাদেশে রপ্তানি হচ্ছে।
পোশাক শিল্প কাকে বলে
পোশাক শিল্প কাকে বলে? চলুন এই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক। আমাদের দেশে বিভিন্ন ধরনের শিল্প রয়েছে সাধারণত এগুলোর মধ্যে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি হলো পোশাক শিল্প। পোশাক শিল্পের সম্পর্কে আমরা জানি না এরকম মানুষ খুঁজে পাওয়া যাবে না। আমরা কম বেশি সবাই পোশাক শিল্প সম্পর্কে অবগত রয়েছে। যেখানে বিভিন্ন ধরনের পোশাক তৈরি করা হয় এবং এগুলোকে দেশের মানুষের চাহিদা মিটিয়ে বিদেশে রপ্তানি করা হয় এবং এখান থেকে প্রতি বছর প্রচুর পরিমাণে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করা সম্ভব হয়। সাধারণত এই শিল্পকেই পোশাক শিল্প বলা হয়ে থাকে।
ফ্যাশন শিল্পের গুরুত্ব
ফ্যাশন শিল্পের গুরুত্ব আমরা ইতিমধ্যেই জানতে পেরেছি। বিশেষ করে যারা ফ্যাশন করতে ভালোবাসে সাধারণত তারা ফ্যাশন শিল্প সম্পর্কে অনেক বেশি ধারণা রাখে। ফ্যাশন ডিজাইনিং বর্তমান সময়ে এমন একটি বিষয় যা আমাদের দেশকে অর্থনৈতিক ভাবে সমৃদ্ধ করতে সাহায্য করে। একজন ফ্যাশন ডিজাইনের এর কাজ হল মানুষকে সুন্দর করে সাজানো। বিশেষ করে কোন ধরনের পোশাক গুলো পরিধান করলে বেশি ফ্যাশন সচেতন মানুষ মনে হবে সাধারণত সেই সমস্ত কাপড় পরিধান করা।
সাধারণত ফ্যাশন শিল্পের আরেকটি নাম হলো পোশাক শিল্প। পোশাক শিল্পকে অনেক বেশি ফ্যাশন সচেতন করার জন্য মানুষের ফ্যাশনের দিকে বেশি লক্ষ্য করা হয়েছে। বিশেষ করে বাংলাদেশের পোশাক যে সকল দেশের রপ্তানি করা হয় সাধারণত এই সকল দেশগুলো অনেক বেশি ফ্যাশন সচেতন হয়ে থাকে। এই কারণেই ফ্যাশন শিল্পের গুরুত্ব আগের থেকে অনেকটা বেড়ে গিয়েছে। সাধারণত আমরা কোন ধরনের পোশাক পরব এবং কোন পোশাক আমাদেরকে সুন্দর মানাবে এগুলোই হচ্ছে ফ্যাশন সচেতন মানুষের কাজ।
পোশাক কেন গুরুত্বপূর্ণ
পোশাক শিল্পে ফ্যাশন গুরুত্ব নিয়ে ইতিমধ্যে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। সাধারণত আমরা খুব ভালোভাবেই জানি যে পোশাক আমাদের জন্য কেন গুরুত্বপূর্ণ? সাধারণত পোশাক দিয়ে আমরা আমাদের সম্পন্ন শরীর আবৃত করে রাখি। বিশেষ করে গরম থেকে বাঁচার জন্য অথবা শীত থেকে বাঁচার জন্য সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ হলো পোশাক। বিশেষ করে ইসলামিক দৃষ্টিকোণ থেকে পোশাকের অনেক বেশি গুরুত্ব রয়েছে। নারীদের ক্ষেত্রে এবং পুরুষের ক্ষেত্রে আলাদা পোশাক রয়েছে। কিন্তু বর্তমান সময়ে ফ্যাশন এর জন্য বিভিন্ন ধরনের ডিজাইন সম্পন্ন পোশাক তৈরি করা হয়।
সাধারণত বাহ্যিক পোশাক আপনার রুচি কেমন এবং আপনার দৃষ্টিভঙ্গি কেমন সাধারণত এই বিষয়টি নির্ণয় করে থাকে। সভ্য সমাজে বসবাস করতে হলে আপনাকে ভালো পোশাক পরিধান করতে হবে। সাধারণত আমরা অনেকেই ভালো পোশাক পরিধান করি আবার অনেকেই পোশাক সম্পর্কে তেমন গুরুত্ব দেই না। কিন্তু শরীরকে আবৃত করার জন্য আমাদেরকে অবশ্যই ভালো এবং সম্পূর্ণ শরীর ঢাকা এরকম পোশাক পরিধান করতে হবে। আপনি যদি ফ্যাশন সচেতন মানুষ হন তাহলে স্বাধীনতা বজায় রেখে ফ্যাশন সম্পন্ন পোশাক পরিধান করতে পারেন।
বাংলাদেশের পোশাক শিল্প কেমন
বাংলাদেশের পোশাক শিল্প কেমন? চলুন এই বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ ধারণা নিয়ে নেওয়া যাক। বর্তমান সময়ে বাংলাদেশের পোশাক শিল্প অনেক বেশি উন্নত মানের এবং ফ্যাশন সম্পন্ন হয়ে থাকে। যেহেতু বাংলাদেশের তৈরি পোশাক গুলো বিশ্বের বিভিন্ন দেশে রপ্তানি করা হয় সাধারণত তাই আগের থেকে অনেকটাই উন্নত মানের তৈরি করা হয় এই পোশাক গুলো। বাংলাদেশে অনেক গুলো শিল্প নিয়ে কাজ করা হয় কিন্তু সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ এবং কার্যকরী হলো বাংলাদেশ পোশাক শিল্প।
বাংলাদেশের যে সকল রপ্তানি খাত রয়েছে সাধারণত এগুলোর মধ্যে সবচাইতে বড় এবং উন্নত মানের রপ্তানিক খাত হলো পোশাক শিল্প। প্রতিবছর বাংলাদেশ থেকে প্রচুর পরিমাণে পোশাক বিশ্বের বিভিন্ন দেশে রপ্তানি করা হয় বিশেষ করে যুক্তরাষ্ট্রের সব থেকে বেশি বাংলাদেশের তৈরি পোশাক রপ্তানি করা হয়ে থাকে। সাধারণত এখান থেকে জানতে পারছি যে বাংলাদেশের তৈরি পোশাক শিল্প কেমন? অসংখ্য মানুষ বাংলাদেশের এই পোশাক শিল্পের সাথে জড়িত। সাধারণত এই সকল মানুষের জীবিকা নির্ভর করে পোশাক শিল্পের ওপর।
বাংলাদেশের পোশাক শিল্প কততম স্থানে আছে
পোশাক শিল্পে ফ্যাশন গুরুত্ব আশা করি বুঝতে পেরেছেন। যারা পোশাক শিল্প সম্পর্কে জানতে চায় সাধারণত তাদের মনে নিশ্চয়ই প্রশ্নের জায়গায় যে বাংলাদেশ পোশাক শিল্পের দিক থেকে কত তম স্থানে রয়েছে? আমাদের এই পৃথিবীতে অসংখ্য উন্নত দেশ রয়েছে কিন্তু তারা পোশাক শিল্পের দিক থেকে তেমন উন্নত নয়। সেই তুলনায় বাংলাদেশ অনেক ছোট দেশ হওয়ার পরেও পোশাক শিল্পের দিক থেকে অনেক বেশি উন্নত। তবে আমাদের কাছে অজানা যে বাংলাদেশ পোশাক শিল্পের দিক থেকে কোন স্থানে রয়েছে?
আপনি অবশ্যই জেনে থাকবেন যে বাংলাদেশের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে পোশাক শিল্প কারখানা রয়েছে। বিশেষ করে বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা শহরের আশেপাশে যে সকল জেলা রয়েছে এগুলোতে প্রচুর পরিমাণে শিল্প কারখানা বিশেষ করে পোশাক শিল্প কারখানা পাওয়া যায়। এই পোশাক শিল্প রপ্তানি করে বাংলাদেশ প্রচুর পরিমাণে বৈদেশিক মুদ্রা আয় করছে প্রতিবছর। সাধারণত এ আয় বাংলাদেশের অর্থাৎ বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।
সরকারি বিভিন্ন ধরনের তথ্য থেকে জানা যায় যে বাংলাদেশ প্রতিবছর পোশাকের উপর রপ্তানি করে বিলিয়নের বেশি অর্থ উপার্জন করছে। সাধারণত বাংলাদেশের জিডিপির বেশিরভাগ অংশ পোশাক শিল্প কারখানা থেকে এসে থাকে। বিশ্বের মধ্যে পোশাক রপ্তানি দিক থেকে সবচাইতে বেশি করে থাকে আমাদের পার্শ্ববর্তী দেশ চীন। সাধারণত চীনের পরেই রপ্তানিতে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে বাংলাদেশ। তাহলে বাংলাদেশ পোশাক শিল্প রপ্তানির দিক থেকে দ্বিতীয় স্থানে আছে।
বাংলাদেশের অর্থনীতিতে পোশাক শিল্পের ভূমিকা
বাংলাদেশের অর্থনীতিতে পোশাক শিল্পের ভূমিকা কতটা রয়েছে? সাধারণত এই বিষয়ে আমরা খুব ভালোভাবেই জানি। বাংলাদেশের এই পোশাক শিল্প থেকে পরিমাণে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করা সম্ভব হয় সাধারণত এই বৈদেশিক মুদ্রা বাংলাদেশের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। সাধারণত আমরা খুব ভালোভাবেই জানি যে বাংলাদেশের অর্থনীতি কেমন আছে বড় নয়। কিন্তু বাংলাদেশের অর্থনীতিকে শক্তিশালী করার জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে পোশাক শিল্পের।
সাধারণত এই দিক থেকে বাংলাদেশ অনেক বড় বড় এবং অর্থনৈতিক প্রতিষ্ঠানের দেশকে পেছনে রেখেছে। কারণ পরিবেশ গুলো বাংলাদেশের পোশাকের সাথে পেরে উঠেনা। সাধারণত বিভিন্ন তথ্য থেকে জানা যায় যে বাংলাদেশের সবচাইতে বড় রপ্তানি মুখী শিল্প পোশাক শিল্প। ২০২১-২২ অর্থবছরে শুধুমাত্র পোশাক শিল্প থেকেই বাংলাদেশের রপ্তানি করেছে ৪২.৬১৩ বিলিয়ন ডলার সাধারণত এটি বাংলাদেশের মোট রপ্তানি করা অর্ধেক ৮১.৮১ শতাংশ। আর এই কারণেই বাংলাদেশকে চীনের পরের দ্বিতীয় স্থানে রাখা হয়েছে।
পোশাক শিল্প শ্রমিকদের মজুরি
পোশাক শিল্প শ্রমিকদের মজুরি কত হয়ে থাকে? সাধারণত এই বিষয় সম্পর্কে আমাদের অনেকের তেমন কোন ধারণা নেই। যেহেতু বাংলাদেশের অনেকগুলো পোশাক শিল্প-কারখানা রয়েছে সেহেতু বলা যায় যে প্রচুর পরিমাণ পোশাক শিল্প শ্রমিক রয়েছে যারা পোশাক তৈরিতে কার্যকরী ভূমিকা রাখে। সাধারণত এই পোশাক শ্রমিকদের মধ্যে বেশিরভাগ রয়েছে মহিলা। তবে পুরুষরা এখানে কাজ করে না বিষয়টি এরকম নয় পুরুষদের সংখ্যা অনেক বেশি। পোশাক শিল্পে যে সকল শ্রমিক রয়েছে তাদের মজুরি বিভিন্ন রকমের হয়।
বাংলাদেশ পোশাক শিল্প থেকে প্রচুর পরিমাণে অর্ধ উপার্জন করে কিন্তু সেই পরিমাণে পোশাক শ্রমিকদের মজুরি দেওয়া হয় না। সাধারণত পূর্বে এই পোশাক শ্রমিকদের সর্বনিম্ন বেতন ছিল আট হাজার টাকা। বেতন বাড়ানোর জন্য বাংলাদেশের সকল পর্যায়ের ক্রমিকরা আন্দোলন করেছিল এবং এই বেতন বাড়িয়ে করা হয়েছিল ১২৫০০ টাকা। সাধারণত এটা চতুর্থ গ্রেডের পোশাক শ্রমিকদের মজুরি। সাধারণত এরপরে ধারাবাহিক গ্রেডের বেতন বৃদ্ধি হয়।
আরো পড়ুনঃ মহিলাদের ২১টি ঘরে বসে ইনকামের উপায় - নারীরা ঘরে বসে কাজ
পোশাক শিল্পের মধ্যে যে সকল থার্ড গ্রেডে ক্রমিক রয়েছে সাধারণত তাদের বেতন ১৩ হাজার ২৫ টাকা থেকে বাড়িয়ে ১৩ হাজার ৫৫০ টাকায় বৃদ্ধি করা হয়েছে। দ্বিতীয় গ্রেডে যে সকল পোশাক শ্রমিক রয়েছে তাদের বেতন ১৪ হাজার ১৫০ টাকা থেকে বাড়িয়ে ১৪ হাজার ২৭৩ টাকা করা হয়েছে। প্রথম গ্রেডের শ্রমিকদের বেতন ১৪ হাজার ৭৫০ টাকা থেকে বাড়িয়ে ১৫ হাজার ৩৫ টাকা করা হয়েছে। সাধারণত এভাবেই পোশাক শ্রমিকদের বেতন নির্ধারণ করা হয়।
বিশ্বে পোশাক শিল্পের বাংলাদেশের অবস্থান
বিশ্বে পোশাক শিল্পের বাংলাদেশের অবস্থান কোথায় এই বিষয়টি সম্পর্কে আমরা ইতিমধ্যেই বিস্তারিত ধারণা রাখি। যেহেতু বাংলাদেশের অর্থনীতিতে পোশাক শিল্প গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে সেহেতু বোঝা যায় যে এই বিশ্বে পোশাক শিল্পে বাংলাদেশের ভূমিকা অপরিসীম। সারা বিশ্বে যে পরিমাণে পোশাক শিল্প রপ্তানি করা হয় সাধারণত এই দিক থেকে বাংলাদেশ দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে। আর এই পোশাক শিল্পের জন্যই বাংলাদেশের অর্থনীতি আগের থেকে অনেকটাই উন্নত হয়েছে। সাধারণত এখান থেকে খুব ভালোভাবে বোঝা যায় যে সারা বিশ্বের পোশাক শিল্পে বাংলাদেশের অবস্থান ভালো স্থানে আছে।
আমাদের শেষ কথা
পোশাক শিল্পে ফ্যাশন গুরুত্ব নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা শুরু করে বাংলাদেশের পোশাক শিল্পসহ এর অবস্থান এবং অর্থনীতিতে এর গুরুত্ব সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। এখন আপনি যদি এই বিষয় গুলো সম্পর্কে জানতে চান তাহলে অবশ্যই আমাদের এই আর্টিকেল শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে। সাধারণত এখান থেকে আপনি বাংলাদেশের পোশাক শিল্প ফ্যাশনকে কিভাবে গুরুত্ব দেওয়া হয় এ বিষয়ে জানতে পারবেন।
এতক্ষণ আমাদের আর্টিকেলের সঙ্গে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। এই ধরনের গুরুত্বপূর্ণ এবং তথ্যমূলক বিষয় নিয়মিত জানতে হলে আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করতে থাকুন। কারণ আমরা আমাদের ওয়েবসাইটে নিয়ম মত এই ধরনের আর্টিকেল প্রকাশ করে থাকি। 25427
এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url