রূপচাঁদা মাছের বৈশিষ্ট্য

গর্ভাবস্থায় কি কি মাছ খাওয়া যাবেরূপচাঁদা মাছের বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে আমরা অনেকেই জানি না। আমাদের অনেকের কাছে এই রূপ চাঁদা মাছ প্রিয়। তাই এই মাছের সম্পর্কে আমাদের ভালো ভাবে জানা উচিত। রূপ চাঁদা মাছের বৈশিষ্ট্য জানা থাকলেন, আমরা সহজেই আসল রূপ চাঁদা মাছ সম্পর্কে জানতে পারবো। কেননা বাজারে এখন রূপ চাঁদা বলে অন্য মাছ কে চালিয়ে দেওয়া হয়।

পিরানহা- চেনার- উপায়
রূপ চাঁদা খুবই সুস্বাদু একটি মাছ। এই মাছ গুলো সবাই খেতে অনেক বেশি পছন্দ করে। কিন্তু আজ কাল বাজারে অনেক অসাধু ব্যবসায়ীরা বিষাক্ত মাছ যা দেখতে রূপ চাঁদার মতো, এই গুলো বাজারে রূপ চাঁদা বলে বিক্রি করে দেওয়া হয়। তাহলে চলুন জেনে নিই রূপচাঁদা মাছের বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে খুবই বিস্তারিত ভাবে।

পেজ সূচিপত্র: রূপচাঁদা মাছের বৈশিষ্ট্য

রূপচাঁদা মাছের বৈশিষ্ট্য

রূপচাঁদা মাছের বৈশিষ্ট্য গুলো সম্পর্কে আমাদের জানা প্রয়োজন। আমাদের অনেকের খাবার এর তালিকায় রূপ চাঁদা মাছ হলো প্রধান তালিকায় থাকে। এই রূপ চাঁদা মাছ আবার আমাদের অনেক এর প্রিয় একটি খাবার। বিশেষ করে রূপ চাঁদা মাছ এর ফ্রাই আমাদের অনেক এর কাছে খুবই প্রিয় একটি খাবার। তাই অবশ্যই উচিত আমাদের পছন্দের খাবার সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে জানা। রূপ চাঁদা মাছ সম্পর্কে আমাদের উচিত বিস্তারিত ভাবে জানা এর কারন হলো  এই রূপ চাঁদা এর নাম করে এখন কিছু অসাধু ব্যবসায়ীরা পিরানহা নামক খুবই বিষাক্ত প্রকৃতি এর এক প্রকার মাছ বাজারে বিক্রি করে থাকে।

রূপ চাঁদা মাছ আমাদের স্বাস্থ্য এর জন্য খুবই উপকারী একটি মাছ। কিন্তু রূপ চাঁদার নাম করে বাজারে যেই মাছ গুলো বিক্রি করা হয় অর্থাৎ পিরানহা, সেই মাছ গুলো আমাদের স্বাস্থ্য এর জন্য খুবই অপকারী। এই মাছ গুলো খেলে আমাদের শরীরে নানা রকম এর অসুখ এসে ঘর বাধে। তাই আমরা যদি এই মাছ গুলো কিনে ফেলি এবং আমাদের পরিবার সহ আমরা খাই। তাহলে কতো ভয়ংকর ধরণ এর অসুখ যে হতে পারে, তার সম্পর্কে আমরা তো অবগতই আছি।

আমাদের জনপ্রিয়তা হলো মাছে ভাতে বাঙালি। আমাদের দেশে মাছ ও ভাতই হলো বাঙালিদের প্রধান খাবার। কিন্তু এখন আপনি যদি রূপ চাঁদা মাছের বদলে অন্য কোনো একটা মাছ কিনে নিয়ে আসেন, তাহলে তখন আপনি কিন্তু একটা বিপদে পড়বেন। সামুদ্রিক মাছ গুলো আমরা খেয়ে থাকি, কারন আমরা এই মাছ গুলো থেকে অনেক পুষ্টি পেয়ে থাকি। এই মাছ গুলোর কারনে আমাদের শরীরে অনেক পুষ্টির চাহিদা পূরণ হয়। আমরা প্রতি ১০০ গ্রাম সামুদ্রিক মাছ থেকে ৪২ গ্রাম প্রোটিন পেয়ে থাকি। তাই আমাদের এই খাবার গুলোর বিষয়ে সচেতন হওয়া উচিত।

বিশ্ব ব্যপী সমাদৃত সামুদ্রিক মাছ বা সী ফিশ এর চাহিদা দিন দিন বেড়ে যাচ্ছে আমাদের বাংলাদেশেও। যদিও আমরা মাছে ভাতে বাঙালি, মাছ এর আশায় আমরা এখানে সেখানে ঘোরা ফিরা করে থাকি কিন্তু কখনো আমরা শূন্য হাতে ফিরে আসি না। সামুদ্রিক কিংবা মিঠা পানি দুই জায়গার মাছ খেয়েই আমরা অভস্ত্য আছি। তবে সামুদ্রিক মাছ বা খাবার মানেই যে আমরা বুঝে থাকি রূপচাঁদা এবং চিংড়ি।
রূপচাঁদা- অপকারিতা - জানুন
রূপচাঁদা মাছের বৈশিষ্ট্য গুলোর মধ্যে উল্লেখ যোগ্য হলো রূপচাঁদা হলো একটি নরম কাঁদা যুক্ত মাছ। এই মাছ এর দেহ হলো সমতল। রূপ চাঁদা হলো একটি সি ফিশ বা সামুদ্রিক মাছ। এই মাছটি হার্টের ঝুকি হ্রাস সহ রক্ত চাপ নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে থাকে। কারন রূপ চাঁদা মাছে আছে ওমেগা - ৩ ফ্যাটি এসিড এর একটি নির্ভর যোগ্য উৎস। কারন এটি তে কোনো ফ্যাট নাই।

রূপ চাঁদা মাছ হলো প্রোটিন এরও একটি বড় উৎস। সাদা রূপ চাঁদা মাছটি দেখতে অনেক সুন্দর হয়ে থাকে। এই রূপ চাঁদা মাছটি খেতেও অনেক সুস্বাদু হয়ে থাকে। চট্টগ্রাম কিংবা কক্সবাজার জুড়েই শুধু এই রূপ চাঁদার বিস্তৃত নয়। এই রূপচাঁদার বিস্তৃত হলো পুরো বাংলাদেশ জুড়েই। এই রূপচাঁদা দিয়ে যে আপনি কতো রকম এর খাবার তৈরি করতে পারবেন, তা আপনারও অজানা। অতিথি অ্যাপ্যায়নেও মাছটি হলো অতুলনীয়। বিয়ের অনুষ্ঠান কিংবা যে কোনো অনুষ্ঠানে রয়েছে এই মাছের অনেক জন প্রিয়তা।
আগে বঙ্গোপসাগরে এই মাছটি প্রচুর পাওয়া যেত। কিন্তু বর্তমানে এখানে এই মাছটা কিছু কম পাওয়া যায় সেখানে। তাই আপনি যদি দেশী রূপ চাঁদা কিনতে চান তাহলে আগে চিনতে হবে এবং দেখে শুনে কিনতে হবে।

দেশি রূপ চাঁদা মাছটি সাধারণত একটু লম্বা প্রকৃতির হয়ে থাকে। রূপ চাঁদা সাধারণত ৪ প্রজাতির হয়ে থাকে। তার মধ্যে সাদা রূপ চাঁদা মাছটি হলো অনেক সুন্দর এবং খেতেও বেশ সুস্বাদু হয়ে থাকে।

রূপচাঁদা না পিরানহা মাছ চেনার উপায়

রূপচাঁদা মাছের বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে আমরা জেনেছি। এখন আমরা দেখবো কিভাবে সহজেই আমরা রূপ চাঁদা মাছ চিনতে পারি। কারন বাজারে যেই হারে রূপ চাঁদার বদলে অন্য মাছ বিক্রি হচ্ছে, তাই আমাদের একটু সচেতনতা অবলম্বন করা উচিত। বাজারো রূপ চাঁদার নামে পিরানহা অনেক সময় বিক্রি করা হয়ে থাকে। অথচ পিরানহা মাছ আমাদের জন্য খুবই ক্ষতি কর একটি মাছ। এই মাছ আমাদের বিভিন্ন উপায়ে ক্ষতি করে থাকে। তাই আমরা যখন মাছ কিনতে যাবো তখন আমাদের চিনে রাখা উচিত কোন মাছটি হলো পিরানহা এবং কোন মাছটি হলো রূপ চাঁদা। এটি যদি আমরা ভালো করে জেনে থাকি তাহলে, আমরা আর রূপ চাঁদা মাছ কিনতে গিয়ে অন্য কোনো মাছ কিনে নিয়ে আনবো না।

প্রথমে আমরা দেখে নিবো রূপ চাঁদা মাছের কিছু বৈশিষ্ট্য। এই বৈশিষ্ট্য গুলো দেখে আমরা আসল রূপ চাঁদা মাছটি কিনতে পারবো। তাই আপনি বাজারে গিয়ে আসল রূপ চাঁদা মাছ যে ভাবে চিনতে পারবেন, তার একটি তালিকা তৈরি করা হলো। এই তালিকায় উল্লেখ করা বৈশিষ্ট্য গুলো অনুযায়ী আপনি আসল রূপ চাঁদা মাছ সম্পর্কে চিনতে পারবেন। তাহলে একটু দেখে নিন কিভাবে আপনি আসল রূপ চাঁদা মাছ চিনতে পারবেন।
  • রূপ চাঁদা হলো একটি সামুদ্রিক মাছ।
  • আসল রূপ চাঁদা মাছে কোনো কানকো থাকবে না।
  • রূপ চাঁদা মাছের পেছনের দিকে কোনো পাখনা থাকে না।
  • রূপ চাঁদা মাছের মধ্যে কোনো ধারালো দাঁত থাকে না।
  • গায়ের রং খুবই উজ্জ্বল হয়ে থাকে।
  • এই জীবিত অবস্থায় হিংস্র হয়ে উঠে না, বরং খুবই শান্ত এবং অসহায় স্বভাবের হয়ে থাকে।
  • এই মাছের দাম হয়ে সাড়ে আট শ থেকে সাড়ে নয় শ টাকার মাঝে (প্রতি কেজির জন্য)। প্রয়োজন অনুসারে এই মাছ এর দাম আরো বাড়তে পারে।
  • এই মাছের চোয়াল তেমন একটা শক্ত হয় না।
অন্যদিকে বাজারে যে হুতো রূপ চাঁদার মতো দেখতে পিরানহা মাছও বাজারো প্রচুর বিক্রি হচ্ছে। তাই আমাদের অবশ্যই উচিত হবে পিরানহা মাছ এর কিছু বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে জেনে রাখা।
কারন পিরানহা আমাদের স্বাস্থ্য এর প্রচুর ক্ষতি করে থাকে। তাই এই মাছ গুলো খাওয়া থেকে আমাদের অবশ্যই বিরত থাকতে হবে। তাহলে চলুন জেনে নিই, পিরানহা কে চেনা যায় এমন কিছু বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে, যে গুলোর দ্বারা আমরা সহজেই বুঝতে পারবো যে এই মাছ গুলো হলো পিরানহা। পিরানহার কিছু বৈশিষ্ট্য এর তালিকা নিম্নে দেওয়া হলো।
  • এই মাছ গুলো সাধারণত স্বাদু পানির।
  • পিরানহা মাছের মধ্যে আপনি তীক্ষ্ণ দাঁত দেখতে পাবেন।
  • পিরানহা মাছ এর মধ্যে কানকো থাকে।
  • পিরানহা মাছের লেজে এর কাছে ছোট আরেকটি পাখনা বা এডি পোজ পাখনা থাকে।
  • পিরানহার গায়ের হালকা টাইপের হয়। যেমন এর রং কিছুটা লালচে এবং ধূসর বর্ণের হয়ে থাকে।
  • পিরানহা মাছের স্বভাব খুবই হিংস্র প্রকৃতির হয়ে থাকে।
  • এটি একটি রাক্ষসী প্রকৃতির মাছ।
  • পিরানহার মধ্যে আছে ছোট এবং খুবই শক্তিশালী চোয়াল।
  • পিরানহা মাছ কে জীবিত অবস্থায় দেখলে এটি অনেক হিংস্র প্রকৃতির হয়।
  • পিরানহা মাছ মাংসাশী।

কালো রূপ চাঁদা মাছ কেমন

রূপচাঁদা মাছের বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে আমরা জেনেছি। কালো রূপ চাঁদা বা টেক চাঁদা বা কালা চাঁদা হলো ক্যারগিডে প্রজাতির এক ধরণের মাছ। এটি হলো ভারত মহা সাগর ও পশ্চিম প্রশান্ত মহা সাগরে পাওয়া যায়। এটি সাধারণত ১৫ থেকে ১০৫ মিটার গভীর পর্যন্ত পাওয়া যায়। এটি হলো রূপ চাঁদা মাছ এর একটি প্রজাতি।

রূপ চাঁদা মাছের উপকারিতা

রূপচাঁদা মাছের বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে আমরা কিছুটা অবগত হয়েছি। এখন আমরা জেনে নিবো রূপ চাঁদা মাছ এর উপকারিতা সম্পর্কে। আমাদের শরীরে থাকা অতিরিক্ত কোলেস্টেরল কমাতে রূপ চাঁদার ব্যাপক ভুমিকা রয়েছে। রূপ চাঁদা মাছ হলো একটি প্রোটিন সমৃদ্ধ মাছ। আর প্রোটিন গুলো হলো আমাদের শরীরের জন্য এক অপরিহার্য পুষ্টি। এটি আমাদের শরীরে জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আমাদের শরীরের হাড়, পেশী, অস্থি, তরুণাস্থি বা কার্টিলেজ এবং ত্বক এর ব্লক তৈরিতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। তাছাড়া এটি আমাদের টিস্য মেরামত করতে ব্যাপক ভাবে সাহায্য করে থাকে।

এনজাইম তৈরি করাতেও এর ভুমিকা রয়েছে অনেক। রূপ চাঁদা মাছে থাকা পুষ্টি উপাদান গুলো খাবার হজমে ব্যাপক ভাবে সাহায্য করে থাকে। রূপ চাঁদা মাছে বিদ্যমান থাকে প্রচুর পরিমাণ এ আয়রন, যা আমাদের রক্ত শূণ্যতা থেকে রক্ষা করে। তাছাড়া এই রূপ চাঁদা মাছে বিদ্যামান আছো ম্যাগনেশিয়াম এর মতো খনিজ পদার্থ। ম্যাগনেশিয়াম আমাদের শরীরে এনজাইম এর কার্য কারিতা বজায় রাখতে সহায়তা করে। এটি এনজাইম এর ফাংশন গুলো কে ভালো কাজ করাতে বেশি কার্যকর। এটির অভাবে আমাদের শরীরের এনজাইম এর ফাংশনে অভাব দেখা দেয়। কিন্তু আমরা যখন রূপ চাঁদা মাছ খাই, তখন এতে বিদ্যমান ম্যাগনেসিয়াম সেই ফাংশনের কাজ গুলো ঠিক রাখে।

আমাদের দেহে বিদ্যমান রয়েছে তিন ধরণের রক্ত কনিকা। আর এই গুলোর মধ্যে সব চেয়ে বেশি সংখ্যক আছে হলো লোহিত রক্ত কনিকা। এই লোহিত রক্ত কনিকার মেইন উপাদান হলো আবার হিমোগ্লোবিন। এই হিমোগ্লোবিন এর মধ্যে থাকে লৌহ বা আয়রন। যদি আমাদের দেহে লৌহ বা আয়রন এর ঘাটতি দেখা দেয়, তখন যদি আমরা রূপ চাঁদা মাছ খাই, তাহলে আমরা সেই রূপ চাঁদা মাছ খাওয়ার মাধ্যমে আমাদের শরীরের ভারসাম্য রক্ষা করতে পারবো।

আর যদি আয়রন এর অভাব দেখা দেয়, তাহলে আমাদের শরীরে হিমোগ্লোবিন এর পরিমান কমে যাবে এবং রক্ত শূন্যতা দেখা দিবে। তাই আপমি যদি রক্ত শূণ্যতা থেকে বাঁচতে চান, তাহলে অবশ্যই আপনি আপনার খাবার এর তালিকায় রূপ চাঁদা মাছটি কে রাখবেন।
মহিলাদের ক্ষেত্রে রক্ত শুন্যতা বেশি দেখা যায়। কারন হলো তাদের পিরিয়ড বা মাসিক হয়। সেই সময় তাদের রক্ত ক্ষরণ হয়ে থাকে, যার কারনে রক্ত শূণ্যতা দেখা যায়। তাই মহিলারা যারা আছেন, তারা তাদের খাদ্য তালিকায় এই রূপ চাঁদা মাছ কে রাখতে চেষ্টা করবেন।

রূপ চাঁদা মাছ কি ক্ষতিকর

রূপচাঁদা মাছের বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে আমরা জেনেছি। রূপ চাঁদা মাছ আমাদের জন্য কোনো ক্ষতিকর দিক আছে, সে গুলোও জানা দরকার। মূলত রূপচাঁদার তেমন কোনো অপকারী বা ক্ষতিকর দিক নেই। আপনি আপনার খাবর এর তালিকায় রূপচাঁদা মাছ কে রাখতে পারেন।

রূপ চাঁদা বৈজ্ঞানিক নাম

আমরা অনেকেই রূপচাঁদার বৈজ্ঞানিক নাম জানি না। আর তাই আজকে আমরা রূপচাঁদার বৈজ্ঞানিক সম্পর্কে জেনে নিবো। রূপচাঁদার বৈজ্ঞানিক নাম হলো Brama Brama. এটিই হলো রূপচাঁদা মাছের বৈজ্ঞানিক নাম।

রূপচাঁদা মাছের দাম

রূপচাঁদা মাছের দাম কত এমন প্রশ্ন অনেকেরই। রূপ চাঁদা মাছের দাম একেক সময়ে একেক রকম হয়। তবে বর্তমান সময়ে রূপচাঁদা মাছের দাম হলো সাড়ে নয়শ টাকা। তাই আপনি এখনকার বাজারে সাড়ে নয়শ টাকা কেজি ধরে রূপ চাঁদা মাছ কিনতে পারবেন।

পিরানহা চেনার উপায়

পিরানহা চেনার উপায় সম্পর্কে আমাদের জানা দরকার। কারন এই মাছ গুলো অনেকটা বিষাক্ত এবং আমাদের শরীরে প্রচুর ক্ষতি করে থাকে। তাই এই পিরানহা মাছ সম্পর্কে আপনার জানা দরকার। উপরে পিরানহা মাছ চেনার বৈশিষ্ট্য গুলো আলাদা করে বলা হয়েছে।

রূপচাঁদা মাছের খাবার কি

আপনি যদি এখন রূপ চাঁদা মাছ গুলো চাষ করতে চান তাহলে কি খাওয়াবেন এমনটি ভেবে থাকলে জেনে নিন। রূপচাঁদা যারা খামারে চাষ করবেন, তাদের তো খাবার কিনেই খাওয়াতে হবে। কিন্তু সমুদ্রের রূপচাঁদা গুলো ঘাস জাতীয় কিছু খেয়ে থাকে।
রূপচাঁদার- খাবার- কি
ড্যাফনিয়া, মর্শাল লার্ভা, ব্লাড ওয়ার্ম ইত্যাদি জাতীয় জিনিস কোনো দোকানে বা অনলাইন থেকে আপনি নিতে পারেন। এই গুলোই তারা খায়। তাই রূপচাঁদা চাষ করলে আপনি এই খাবার গুলো নিতে পারেন।

লেখকের শেষ মন্তব্য

প্রিয় পাঠকগণ, আজকের আর্টিকেল লেখা হয়েছে রূপচাঁদা মাছের বৈশিষ্ট্য এই সম্পর্কে। আপনার মূল্যবান মতবাদ জানাবেন পাশাপাশি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার দিতে ভুলবেন না। ধন্যবাদ। 32353

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url